দাঁতভাঙ্গা জবাব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনেক সময় বেশি কার্যকর
শান্তিপ্রিয়তা, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্ট্রিতে দেখা, সহনশীলতাকে যেকোনো সমাজ, সভ্যতাতাই ভালোগুণ হিসেবে দেখা হয়। সমাজের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সকলের মধ্যে সহমর্মিতা এবং ভ্রাত্বিত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে এসব গুণের চর্চার অবকাশ নেই। কিন্তু যখন প্রতিপক্ষ তুচ্ছ কারণে শুধু মাত্র এই ভেবে আক্রমণ করতে আসে যে সে দুর্বল। তার বিরুদ্ধে বয়ান সৃষ্টি করে তাকে আক্রমণের যোক্তিকতা সৃষ্ট্রি করে তখন আর নমনীয়তা দেখানোর মহৎগুণ এই ক্ষেত্রে আর প্রযোজ্য হয় না। বরং এই রকম অবস্থায় নমনীয়তা আক্রমণের শিকার পক্ষের জন্য তা ভয়ংকর বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই এমন পরিস্থিতিতে শত্রুর আঘাতের জবাব আরো শক্তিশালীভাবে দিতে হয় তাহলে অন্যায় করা শত্রু পক্ষ পিছিয়ে যায় এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়। তাই সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সব সময় নমনীয়তা নয় অনেক সময় কঠোরতা অধিক কার্যকর।
Comments
Post a Comment